প্রাকৃতিক সম্পদ
দেশের ভেজা ভূত্বকের নিচে আছে জ্বালানী গ্যাস যা বাংলাদেশের সেরা সম্পদে
পরিগনিত হয়েছে। অত্যন্ত গৌরবেরবিষয় নরসিংদী জেলা বাংলাদেশের প্রাকৃতিক
গ্যাস সম্পদেও সমৃদ্ধ। নরসিংদী জেলার গ্যাস ক্ষেত্রটি ১৯৯০ সালে আবিস্কৃত
হয়। পেট্রোবাংলার ব্যবস্থাপনায় ও আর্থিক সহায়তায় কূপটি খনন করা হয়। গ্যাস
ক্ষেত্রটি বাংলাদেশের প্রথম ষ্ট্রটিগ্রাফিক আধার হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। খনন
করার সময় বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন সক্ষম ২টি গ্যাস জোনের সন্ধান পাওয়া যায়।
প্রথমটি সমুদ্রপৃষ্ট থেকে মাটির ৯৫০৬ ফুট ও দ্বিতীয়টি ১০৩৩৩ ফুট গভীরে
অবস্থিত। এ দুটি প্রধান গ্যাস জোন ছাড়াও আরও ৪টি ছোট জোনের সন্ধান পাওয়া
যায়। গ্যাস ক্ষেত্রটির (প্রামত্ম) খনন করা হলে উপরিউক্ত ৪টি জোনও
বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করতে পারবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে এই
গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রায় ২৭ মিলিয়ন কিউবিক ফিট গ্যাস প্রতিদিন জাতীয়
বিদ্যুৎ গ্রীডে সঞ্চালন করা হচ্ছে।
নরসিংদী জেলার প্রাচীনতম এলাকা বর্তমান শিবপুর উপজেলার দক্ষিণ-পূর্বাংশে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে কামারটেক নামক স্থানে গ্যাস ফিল্ডটি অবস্থিত। উক্ত গ্যাসকূপ থেকে প্রতিদিন গ্যাস সরবরাহ ছাড়াও অশোধিত জ্বালানি তেল নিয়মিত উত্তোলন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে উক্ত ক্ষেত্রটি ৯ নং ব্লকের অন্তর্ভূক্ত। এ ব্লকটি খুবই সম্ভাবনাময়, যার ফলে এ ব্লকটি উন্নয়নের জন্য বিশেষ বড় বড় তেল কোম্পানীগুলি আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সরকার এ বিষয়ে বাস্তবমূখী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে একটি সম্ভাবনাময় প্রকল্প হিসেবে এটি আত্মপ্রকাশ করবে।
নরসিংদী জেলার প্রাচীনতম এলাকা বর্তমান শিবপুর উপজেলার দক্ষিণ-পূর্বাংশে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে কামারটেক নামক স্থানে গ্যাস ফিল্ডটি অবস্থিত। উক্ত গ্যাসকূপ থেকে প্রতিদিন গ্যাস সরবরাহ ছাড়াও অশোধিত জ্বালানি তেল নিয়মিত উত্তোলন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে উক্ত ক্ষেত্রটি ৯ নং ব্লকের অন্তর্ভূক্ত। এ ব্লকটি খুবই সম্ভাবনাময়, যার ফলে এ ব্লকটি উন্নয়নের জন্য বিশেষ বড় বড় তেল কোম্পানীগুলি আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সরকার এ বিষয়ে বাস্তবমূখী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে একটি সম্ভাবনাময় প্রকল্প হিসেবে এটি আত্মপ্রকাশ করবে।